সুইস ফেডারেল ট্রাইব্যুনাল বলেছে, প্লাতিনিকে দেওয়া সর্বোচ্চ ক্রীড়া আদালত কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্ট (সিএএস) এর নিষেধাজ্ঞা ‘প্রকাশ্যে স্পষ্টত অত্যধিক বলে মনে হচ্ছে না’।
চতুর্থ আদালত হিসেবে ফেডারেল কোর্ট খুঁজে পেয়েছে, ১৯৯৮-২০০২ পর্যন্ত সেপ ব্ল্যাটারের প্রেসিডেন্সিয়াল উপদেষ্টা হিসেবে কাজের পুরনো বেতনবাবদ ২ মিলিয়ন ডলার ২০১১ সালে এসে পাওয়ার অধিকারী ছিলেন না প্লাতিনি।
প্লাতিনি ও সাবেক ফিফা প্রেসিডেন্ট ব্ল্যাটারের দাবি ছিল, তাদের মধ্যে মৌখিক চুক্তি হয়েছিল। কিন্তু স্বার্থের দ্বন্দ্বের জন্য তাদের ফুটবলীয় কর্মকান্ডে নিষিদ্ধ করে ফিফার নৈতিকতা কমিটি। প্লাতিনির ফিফা পেনশন ফান্ড ১ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি করতে ব্ল্যাটারের প্রচেষ্টার প্রমাণও অন্তর্ভুক্ত করা হয় যার অধিকারী ছিলেন না তিনি।
নিষেধাজ্ঞার কারণে উয়েফার প্রেসিডেন্সি হারান প্লাতিনি। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্ল্যাটারের উত্তরসূরি হতে ফিফা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও অংশ নিতে পারেননি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২২ ঘণ্টা, ৭ জুলাই, ২০১৭
এমআরএম