এতে অবশ্য বাফুফের কোন দোষ নেই। ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা ফিফা থেকেই বাফুফেকে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ।
ফিফার সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন পেয়েছে ২৯০টি টিকিট। যা বিক্রি করা হবে কয়েকটি ক্যাটাগরির দর্শকের মধ্যে। আপনি যদি বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য কিংবা কোনো কর্মকর্তা হন টিকিট ক্রয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে পারবেন কোনো ক্লাব কর্মকর্তা, পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কিংবা সাবেক বা বর্তমান ফুটবলার হলেও।
বরাদ্দকৃত টিকিট তৃতীয় কোনো ব্যক্তি বা সংস্থাকে হস্তান্তর করা যাবে না। এমন কি ওই টিকিট নিয়ে কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
প্রতিটি ম্যাচেরই তিন ক্যাটাগরির টিকিট পেয়েছে বাফুফে। এর মধ্যে উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচের টিকিটের মুল্য সবচাইতে বেশি। উদ্বোধনী ম্যাচের তিন ক্যাটাগরির টিকিটের মূল্য যথাক্রমে ৫৫০, ৩৯০, ২২০ ডলার এবং ফাইনালের তিন ক্যাটাগরির টিকিটের মুল্য ১১০০, ৭১০ ও ৪৫৫ ডলার। প্রতি ম্যাচের টিকিটের সঙ্গে ১০ শতাংশ সার্ভিস চার্জ কেটে রাখবে বাফুফে।
একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুটি টিকিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সেজন্য বাফুফের প্রিমিয়ার ব্যাংক মতিঝিল শাখার ১০৮-১৩১০০০০১২৮৮ এ হিসাব নম্বরে টাকা জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০০০৩ ঘণ্টা, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮
এইচএল/এএটি