ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

ই-কমার্সের উন্নয়নে জ্ঞানসম্পন্ন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে

আইসিটি ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৯২৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ১০, ২০১৬
ই-কমার্সের উন্নয়নে জ্ঞানসম্পন্ন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন লেভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গভানেন্স প্রজেক্ট (এলআইসিটি)-এর অধীনে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ই-কমার্স উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন লেভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গভানেন্স প্রজেক্ট (এলআইসিটি)-এর অধীনে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ই-কমার্স উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।

দেশের ই-কমার্স খাতের উন্নয়ন ও দক্ষ উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে গৃহীত এই উদ্যোগের আওতায় ৮ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ঢাবি’র ফ্যাকাল্টি অব বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ড. এম হাবিবুল্লাহ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি’র ব্যবস্থাপনা বিভাগের চেয়ারম্যান এম আলী আক্কাস, এলআইসিটি প্রজেক্ট এর পরিচালক মো. রেজাউল করিম, এলআইসিটি এর আইটি বিশেষজ্ঞ মাহফুজুল ইসলাম শামীম, ঢাবি’র ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম, ই-ক্যাব এর অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল হক, ঢাবি’র ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ হোসেন, ই-ক্যাব সভাপতি রাজিব আহমেদ।
 
প্রশিক্ষণ কর্মসূচির তত্ত্বাবধায়নে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টেন্সি সার্ভিসেস, ব্যবস্থাপনা বিভাগ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এম আলী আক্কাস বলেন, বাংলাদেশে বিগত কয়েক বছরে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশে এখন ই-কমার্স জনপ্রিয়। বাংলাদেশের সর্বত্র ই-কমার্সকে ছড়িয়ে দিতে হলে যে জিনিসটি এখন সবচেয়ে দরকারি তা হচ্ছে, ই-কমার্সে উন্নত জ্ঞানসম্পন্ন উদ্যোক্তা তৈরি করা।

এমন আয়োজন করায় তিনি ই-ক্যাব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রধান চারটি স্তম্ভ যার মধ্যে একটি হচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার। এ বিচারে ই-কমার্স ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

“বাংলাদেশে আইসিটি খাতের প্রধান চালিকা শক্তি হচ্ছে আমাদের তরুণ সমাজ। ই-কমার্সও তরুণ-তরুণীদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্যে এ ধরনের প্রশিক্ষণ দারুণভাবে সহায়ক হবে, কেননা একজন সফল উদ্যোক্তার মাধ্যমেই তৈরি হবে সহস্র কর্মসংস্থান বলেন এলআইসিটি এর আইটি বিশেষজ্ঞ।

বক্তব্যে ই-ক্যাব সভাপতি বলেন, আজ ই-ক্যাব এর জন্যে একটি ঐতিহাসিক দিন। ২০১৪ সালে এইদিনে আমরা যাত্রা শুরু করেছিলাম। দুই বছর পরে ই-ক্যাব প্রথমবারের মতো এমন একটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ আবদুল হক।

বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১০, ২০১৬
এসজেডএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।