এতে ‘রিড লেটার’ নামের ফিচার থাকছে। রিড লেটার ফিচারটি অনেকটা ওরকম, যেটা সাফারিতে রয়েছে।
ক্রোম’র নতুন এই সংস্করণ নিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম খবরটি প্রকাশ করে। যেখানে ক্রোম ৫৭’র দুইটি হালনাগাদ, সেইসাথে সম্পূর্ণভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের উপযোগী করে তৈরির কথাটি জোর দিয়ে বলা হয়।
ফলে ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের পুরো স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন ব্রাউজার ৫৭’তে।
এর উল্লেখযোগ্য একটি বৈশিষ্ট্য হিসেবে ব্যাটারি লাইফে নতুনত্ব বা উন্নতিসাধনকে দেখা হচ্ছে। ক্রোম ৫৭’র এই বৈশিষ্ট্য নিয়ে দাবি, এটি ব্যাকগ্রান্ডন্ড ট্যাবে পাওয়ার খরচ কমাবে।
গ্যাজেট ৩৬০ এর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গুগল ক্রোম’র ব্যাকগ্রাউন্ড ট্যাব এখন পর্যন্ত ল্যাপটপে ব্যবহৃত ব্রাউজারের পাওয়ার ব্যবহারের ক্ষেত্রে তৃতীয়। আর নতুন এই সংস্করণে পাওয়ার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে সবচেয়ে উন্নত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি। এই পদ্ধতি ব্যাকগ্রাউন্ড ট্যাবে টাইমার ফায়ার রেট সীমাবদ্ধ করবে, যেটা অত্যাধিক শক্তি ব্যবহার করে থাকে।
গুগল ক্রোমিয়ামের সাম্প্রতিক এক ব্লগ পোষ্টে এ বিষয়ে উল্লেখ করা হয়, ক্রোম ৫৭ তে একটি অ্যাপ্লিকেশন সিপিইউকে অধিক ব্যবহার করলেও, এই বৈশিষ্ট্য সিপিইউ’র লোড নিয়ন্ত্রণ করবে।
পোষ্টটি লিখেছেন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার অ্যালেক্সজান্ডার টিমিন। যিনি আরো বলেছেন আমরা দেখেছি নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতি ব্যাকগ্রাউন্ড ট্যাবেগুলোকে ২৫ ভাগ কম ব্যস্ত রাখতে সক্ষম।
গুগলের তথ্য মতে, এই সংস্করণে সংরক্ষণ করা পেজগুলোতে ইন্টরনেট সংযোগ ছাড়া প্রবেশ করা যাবে। যার মানে যেগুলো ব্যবহারকারীর ডিভাইসে সংরক্ষণ থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১২ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৭
টিএস/এসজেডএম