‘বিমসটেক’ বা বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাতটি দেশ নিয়ে আঞ্চলিক এ জোট গঠিত।
‘বিমসটেক’ এর সদস্য দেশগুলো হলো- বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড।
এ আঞ্চলিক জোট মূলত বঙ্গোপসাগরের সীমান্তবর্তী দেশগুলোকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আঞ্চলিক সহযোগিতার জন্য কাজ করে।
বিমসটেকের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে এ বছরের সেপ্টেম্বরে। শীর্ষ সম্মেলনে ভারতের পুনরায় নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
গত বছর থাইল্যান্ডের ব্যাংককে প্রথম বিমসটেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
গত মাসে নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, মরিশাস এবং সেশেলসের নেতারা রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী মোদীর শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নয়াদিল্লিতে ছিলেন।
১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করা এ জোটে প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড সদস্য ছিল। ২০০৪ সালে এর সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৭। সার্ক তার গতি হারিয়ে ফেললে বিশেষ করে নয়াদিল্লির জোরালো সমর্থনে বিমসটেক প্রতিষ্ঠিত হয়।
বিমসটেক এর বর্তমান মহাসচিব হলেন ইন্দ্র মণি পান্ডে। তিনি একজন ভারতীয় কূটনীতিক। এর স্থায়ী সচিবালয় ঢাকায় অবস্থিত, প্রধান হিসেবে একজন ভারতীয় কূটনীতিক পেয়েছে ঢাকা।
সূত্র: ডেইলি মিরর
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ৮, ২০২৪
জেএইচ