মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, চীনের জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটি তাদের ঘাটতির কথা স্বীকার করে।
এক প্রতিবেদনে কমিটি বলে, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা ও ঘাটতির প্রতিক্রিয়ায়... আমাদের জাতীয় জরুরি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি উন্নত করতে হবে। জরুরি ও বিপজ্জনক কাজ সামলাতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাজার তত্ত্বাবধান ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি বন্যপ্রাণীর বাজার ও অবৈধ বাণিজ্য নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপ নিতে হবে। ’
মনে করা হয়, চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরের একটি বন্যপ্রাণীর বাজার থেকেই ভাইরাসটি ছড়িয়েছে। তাই উহান এখন সরকারি পদক্ষেপে অগ্রাধিকার পাবে ও আরও স্বাস্থ্যকর্মী উহানে পাঠানো হবে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, মহামারি প্রতিরোধে কর্মকর্তাদের পূর্ণ দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। যারা দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হবেন, তাদের শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
ইতোমধ্যে সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত এক কিশোরের মৃত্যুর পর দুই কর্মকর্তাকে তাদের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওই কিশোরের বাবাকে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে কোয়ারেন্টাইনে নেওয়ার পর ওই কিশোরের মৃত্যু হয়। বাবা ছাড়া তাকে দেখাশোনার কেউ ছিল না।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২০
এফএম