তবে এ ছবিগুলো বলে দেয়, শুধু মানুষই বড়দিনে আনন্দ করে না। এ আনন্দে শামিল হতে জানে বাড়ির পোষা প্রাণীরাও।
রেইনডিয়ার বা বলগা হরিণ হলো এক ধরনের বড় শিংওয়ালা হরিণ। এ হরিণ চালিত গাড়িতে চড়েই ঘুরে বেড়ান শান্তা ক্লজ। রাতের আঁধারে উপহার নিয়ে হাজির হন বাড়ি বাড়ি। শান্তা ক্লজের সঙ্গে বাড়ি বাড়ি উপহার বিলি করার খুব ইচ্ছা কুকুর ছানা দু’টির। তাই এই রেইনডিয়ারের ছদ্মবেশ।
উত্তর মেরুতে শান্তা ক্লজের প্রধান সহযোগী একদল ক্রিসমাস এলফ। শান্তা ক্লজের সঙ্গে বসে বসে এলফরা বড়দিনের উপহার তৈরি করে ও রেইনডিয়ারদের দেখভাল করে। পছন্দের উপহারটি না পাওয়ায় যেন রেগে আছে এলফদের পোশাক পরা এ বিড়ালটি।
বড়দিনে পছন্দের মাছ ভাজাটি খেতে দিয়েছেন বাড়ির মালিক। এবার তাকে কি উপহার দেওয়া যায়? তাই, নিজেই বড়দিনের উপহারে পরিণত হয়েছে এ বিড়ালটি।
শান্তা ক্লজ সেজেছেন তিনি। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছে, মন-মেজাজ তেমন ভালো নেই তার।
বড়দিনের ঢঙে সেজেছে বিড়াল দু’টি। মুগ্ধ দৃষ্টিতে দেখছে আলোক সজ্জা।
কুকুর ছানাটিকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, বড়দিনে তুমি কি সাজতে চাও? তার জবাব, ‘অবশ্যই ক্রিসমাস ট্রি’। ক্রিসমাস ট্রি সাজার পর তার খুশির সীমা নেই। এখন অবিকল গাছের মতো ঠায় দাঁড়িয়ে থাকার প্রশিক্ষণ চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০১৭
এনএইচটি/এএ