ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

আইন ও আদালত

ড্যান্ডি ডায়িং মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছালো

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭০৩ ঘণ্টা, আগস্ট ৭, ২০১৬
ড্যান্ডি ডায়িং মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছালো

ঢাকা: ড্যান্ডি ডায়িং ঋণখেলাপি অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৬ বিবাদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২১ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত।
 
রোববার (০৭ আগস্ট) মামলাটির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে মর্মে সময়ের আবেদন করেন বিবাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া।


 
ঢাকার প্রথম অর্থঋণ আদালতের বিচারক ফাতেমা ফেরদৌস সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২১ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেছেন।

গত ২ ফেব্রুয়ারি বিচারক ইস্যু গঠন করলে মামলাটির বিচার শুরু হয়।

২০১৩ সালের ২ অক্টোবর ঢাকার প্রথম অর্থঋণ আদালতে মামলাটি করেন সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয় শাখার সিনিয়র নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম। ৪৫ কোটি ৫৯ লাখ ৩৭ হাজার ২৯৫ টাকা ঋণখেলাপির অভিযোগে এ মামলাটি দায়ের করা হয়।

মামলার বিবাদীরা হলেন, ড্যান্ডি ডায়িং লিমিটেড, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান এবং দুই মেয়ে জাফিয়া রহমান ও জাহিয়া রহমান, প্রয়াত সাঈদ এস্কান্দারের ছেলে শামস এস্কান্দার ও সাফিন এস্কান্দার, মেয়ে সুমাইয়া এস্কান্দার, স্ত্রী নাসরিন আহমেদ, গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, মামুনের স্ত্রী শাহীনা ইয়াসমিন, কাজী গালিব আহমেদ, শামসুন নাহার ও মাসুদ হাসান।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, বিবাদীরা ড্যান্ডি ডাইংয়ের পক্ষে ১৯৯৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সোনালী ব্যাংকে ঋণের জন্য আবেদন করেন। ওই বছরের ৯ মে সোনালী ব্যাংক বিবাদীদের আবেদনকৃত ঋণ মঞ্জুর করে।

২০০১ সালের ১৬ অক্টোবর বিবাদীদের আবেদনক্রমে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সুদ মওকুফ করেন। এরপর ঋণ পুনঃতফসিলিকরণও করা হয়। কিন্তু বিবাদীরা ঋণ পরিশোধ না করে বারবার কালক্ষেপণ করতে থাকেন।

মামলায় আরও অভিযোগ করা হয়, ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণ পরিশোধের জন্য চূড়ান্ত নোটিশ প্রদান করা হলেও বিবাদীরা কোনো অর্থ প্রদান করেননি।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, আগস্ট ০৭, ২০১৬
এমআই/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।