বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠায় শাহ মখদুম থানা পুলিশ। পরে আদালতের নির্দেশে বিকেলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
রোববার (১৯ আগস্ট) তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতদিনের রিমান্ডের আবেদন জানাবে শাহ মখদুম থানা পুলিশ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহ মখদুম থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি-তদন্ত) ঈসমাইল হোসেন বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার শুনানি হয়নি বিধায় রোববার তার বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে। ওইদিন শুনানি হলে তাকে আবারও থানায় নিয়ে আসা হবে।
জানতে চাইলে পুলিশ পরিদর্শক ঈসমাইল হোসেন বলেন, বাসচালক জনি (৩৬) ও হেলপার জিয়ারুলকে (২৮) আসামি করে এ ঘটনায় নিহত সবুজের বড় ভাই সাহিদ হোসেন মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে দুপুরে জনিকে আদালতে পাঠানো হয়।
এছাড়া রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার প্রেমতলি ফরাদপুর গ্রামের পিয়ারুলের ছেলে বাসের হেলপার জিয়ারুল এখনও পলাতক রয়েছেন। তবে তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এর আগে বুধবার (১৫ আগস্ট) রাতে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার প্রেমতলি ফরাদপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে ‘অ্যারো বেঙ্গল’ নামে ওই বাসের চালক জনিকে আটক করে পুলিশ। তিনি ওই গ্রামের মৃত নূরুল ইসলামের ছেলে। গোদাগাড়ী থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে জনিকে তার বাড়ি থেকে আটক করে শাহ মখদুম থানা পুলিশ।
** রাজশাহীতে বাসচাপায় ৩ জন নিহতের ঘটনায় চালক আটক
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৭ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৮
এসএস/আরবি/