এই ২৫ জনের মধ্যে বাড্ডা থানার মামলায় দশজন ও ভাটারা থানার মামলায় ছয়জনের জামিন মিলেছে। অপর নয়জনের জামিন মিলেছে ধানমন্ডি থানার মামলায়।
রোববার (১৯ আগস্ট) ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামান হিরো ও ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট একেএম মঈন উদ্দিন সিদ্দিকী ১৬ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী জামিন মঞ্জুর করেন। এরপর ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে জামিন হয় বাকি নয়জনের।
বাড্ডা ও ভাটারা থানার মামলায় জামিনপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলেন- নুর মোহাম্মদ, জাহিদুল হক, হাসান, রেদওয়ান আহম্মেদ, তরিকুল ইসলাম, এ এইচ এম খালিদ রেজা ওরফে তন্ময়, রেজা রিফাত আখলাক, রাশেদুল ইসলাম, মুশফিকুর রহমান, ইফতেখার আহম্মেদ, মাসাদ মোর্তোজা বিন আহাদ, সাখাওয়াত হোসেন নিঝুম, সিফাত শাহরিয়ার, আজিজুল করিম অন্তর, মেহেদী হাসান ও ফয়েজ আহম্মেদ আদনান।
আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট কবীর হোসেন, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, আক্তার হোসেন জুয়েলসহ কয়েক আইনজীবী এ আবেদন করেছিলেন।
গত ৬ আগস্ট বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে তাদের আটক করে পুলিশ।
আর ধানমন্ডি থানার মামলায় জামিনপ্রাপ্তরা হলেন- সোহাদ খান, মাসরিকুল ইসলাম, তমাল সামাদ, মাহমুদুর রহমান, ওমর সিয়াম, মাহাবুবুর রহমান, ইকবাল হোসেন, নাইমুর রহমান ও মিনহাজুল ইসলাম।
৪ আগস্ট বিকেলে ঝিগাতলা ও ধানমন্ডিতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের কর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এদের গ্রেফতার করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৬ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮
এমআই/এএ/এইচএ/