এদিন আপিলের ওপর ফের শুনানি করেন তার আইনজীবীরা। সোমবার
(০৮ অক্টোবর) এ বিষয়ে দুদকের পক্ষ থেকে ফের শুনানির জন্য সময় নির্ধারণ করেছেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
এর আগে ১৪ আগস্ট পুনঃশুনানি শেষে হাইকোর্ট রায়ের জন্য ৭ অক্টোবর দিন ঠিক করেছিলেন।
আদালতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার, ড. বশির আহমেদ ও সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রোনা নাহরীন ও এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
পরে খুরশীদ আলম খান জানান, ‘আজ রায়ের জন্য দিন ধার্য ছিলো। কিন্তু ওনার (ত্রাণমন্ত্রী) খালাসের পক্ষে আইনজীবীরা শুনানি করেছেন। আদালত সোমবার দুদকের পক্ষে শুনানি ও রায়ের জন্য দিন রেখেছেন’।
২০০৭ সালের ১৩ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নূরুল আলম সূত্রাপুর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশেষ জজ আদালত মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে জরিমানাও করেন।
আপিলের পর ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর আওয়ামী লীগের এ নেতার ১৩ বছরের কারাদণ্ড বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট।
এর বিরুদ্ধে দুদকের আবেদনের পর ২০১৫ সালের ১৪ জুন মায়াকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করেন সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ। একইসঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশও দেওয়া হয়।
সে অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগে পুনঃশুনানি হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৮
ইএস/জেডএস