রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তাদের বিরুদ্ধে দাখিল করা অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। পরোয়ানা তামিলের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩ মার্চ দিন ধার্য করা হয়েছে।
এর আগে মোট চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের কর্মকর্তা। মামলার অপর দুই আসামি হলেন- ডিআইজি মিজানুর রহমান ও তার ভাগ্নে মাহমুদুল হাসান। এ দু’জনই কারাগারে আছেন।
গত বছর ২৪ জুন ৩ কোটি ৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
গত বছর ১ জুলাই শাহবাগ থানা পুলিশ মিজানকে গ্রেফতার করে। পরদিন ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান বিচারক।
ওই মামলার বর্ণিত সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধানকালে দুদক কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দেওয়ার কথা নিজে গণমাধ্যমে প্রকাশ করে নতুন করে আলোচনায় আসেন ডিআইজি মিজান। পরে ঘুষ লেনদেনের বিষয়েও মামলা হয়। সেই মামলাটি বিচারের জন্য চার নম্বর বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২০
কেআই/আরবি/