গত ডিসেম্বর মাসে হঠাৎ তার গলার বাম পাশে ফুলে যায়। ডাক্তার দেখানো হলে কতগুলো টেস্ট করানোর পর গলায় লসিকা গ্রন্থির ক্যান্সারের লক্ষণ ধরা পরে।
বর্তমানে ঐশ্বর্য মুম্বাই এর "টাটা মেমোরিয়াল" হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেখানে অনেকগুলো টেস্ট করানোর পর দেখা যায় তার ক্যান্সার সেকেন্ড স্টেজে। এঅবস্থায় ২১ দিন পরপর ১টি করে কেমোথেরাপি দিতে হবে তাকে। মোট ৬ টি কেমোথেরাপি দিতে হবে এবং কমপক্ষে ৬ মাস তাকে সেখানেই থাকতে হবে। কারণ একটি কেমোথেরাপি দেয়ার পর ঐ হাসপাতালে তাকে এক সপ্তাহ থাকতে হবে। প্রায় ৬ মাসব্যাপী চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকতে মোট ৫০ লাখ টাকা প্রয়োজন।
ঐশ্বর্যের বন্ধু লিমন বাংলানিউজকে বলেন, এতো টাকা তার চাকুরীজীবী বাবার পক্ষে জোগাড় করা সম্ভব না। এরই মধ্যে প্রায় ৮ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
এখন তার চিকিৎসার জন্য সবার কাছে সাহায্য চেয়ে লিমন বলেন, আসুন যে যা পারি তা দিয়ে তাকে সাহায্য করি। সবার অল্প অল্প সাহায্যই একসময় অনেক বড় হয়ে তার চিকিৎসার কাজে আসবে। আমরা তো অনেক সময় অযথাই অনেক টাকা নষ্ট করি। একদিন না হয় সেই টাকাটাই ঐশ্বর্যের জীবনের জন্য দেই।
সত্যি তো, এই প্রাণোচ্ছল মেয়েটির জীবন প্রদীপ শুধু টাকার অভাবে নিভে যাবে? আমাদের ভালোবাসা আর সাহায্যই পারে তাকে স্বাভাবিক সুস্থ জীবনে ফিরিয়ে আনতে।
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা:
সামারেন্দ্র রায় (ঐশ্বর্যের বাবা)
একাউন্ট নাম্বার: ০২৪৩৪০০৯৬৩৪
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক।
বিকাশ: ০১৭৫৫৪৬৩৫৯৪
০১৭৩৩১৬৯৫৪৬