শেরপুর (বগুড়া): বগুড়ার শেরপুরে ককটেল বিস্ফোরণ ও যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনায় জামায়াতের ২৮ কর্মীর নামে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে।
এদিকে, এ মামলায় আব্দুল হামিদ (৫৫) ও মহসিন আলীকে (৩১) গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে শেরপুর থানায় উপস্থিত হয়ে শহর টাউন ফাঁড়ি পুলিশের কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (টিএসআই যানবাহন) গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১৪/১৫ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন।
১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৬ (২) /২৫-ঘ তৎসহ ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য উপাদানবলী আইনের ৩০ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলা নং ০৪।
দুপুর দেড়টার দিকে শেরপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কে.এম রাকিবুল হুদা বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি আরও জানান, সোমবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় পৌর শহরের ধুনট মোড় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে শুরু করে উপজেলার ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের কাঁঠালতলা এলাকা পর্যন্ত হরতাল ও অবরোধ সমর্থকরা শক্তিশালী ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে অসংখ্য যানবাহন ভাঙচুর করে।
এই মামলার প্রধান আসামি শাহবন্দেগী ইউনিয়নের খন্দকারটোলা গ্রামের মৃত ইছাহাক উদ্দিন সরকারের ছেলে আব্দুল হামিদ ও সুঘাট ইউনিয়নের গোয়ালজানি গ্রামের মৃত ইসমাইল মুন্সীর ছেলে মহসিন আলীকে (৩১) গ্রেফতার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৫