পটুয়াখালী: পায়রা নদীর মোহনায় ট্রলার ডুবির ঘটনায় উদ্ধারকৃত সাত মৃতদেহ দাফন করা হয়েছে।
শনিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে তাদের দাফন সম্পন্ন হয়।
শুক্রবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাতটি মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন।
রাতে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী তোফায়েল আহমেদ ট্রলার ডুবির ঘটনায় নিহত সাতজনের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
নিহতরা হলেন-কলাপাড়া উপজেলার কুয়াকাটা এলাকার হোসেনপুরের জয়নাল হাওলাদার (৬০), লক্ষ্মীরহাটের শফিজ উদ্দিন (৫৫), নয়ামিস্ত্রী পাড়ার আমির আলি (৪২), দিয়ার আমখোলার ইউসুফ মাঝি (৪৫), খাজুরার আবু নাঈম (৯), মহিপুরের আলী হোসেন (৩৫) ও কুয়াকাটার পাঞ্জুপাড়ার হারুন মুন্সী (৩৭)। এদের মধ্যে শফিজ উদ্দিনের মৃতদেহ বরগুনার বামনা উপজেলার চলাভাঙ্গায় ও ইউসুফ মাঝির মৃতদেহ ভোলায় স্বজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে দুই শতাধিক লোক ট্রলারে করে কুয়াকাটার আলীপুর মৎস্য বন্দর থেকে বামনা উপজেলার চলাভাঙ্গা দরবার শরিফে মাহফিলে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। পথে বরগুনার তালতলী উপজেলার তেতুলবাড়িয়া এলাকায় পায়রা নদীর মোহনায় ট্রলারটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় সাতজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৫