মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ২টায় পুণ্যসেবার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে সাধুসঙ্গ। তাই সাঁইজির ধাম ছেড়ে আবেগঘণ পরিবেশে আপন নীড়ে চলে যাচ্ছেন সাধুরা।
বাউলদের এমন বৃহৎ জমায়েতের দৃশ্য আর কোথাও চোখে মেলে না। প্রতিবছর পয়লা কার্তিক সাঁইজির তিরোধান দিবসে এমন জমায়েতে হাজারো ভক্তরা সামিল হন ছেউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে। একাডেমির তিন দিনের আয়োজন হলেও মঙ্গলবার পুণ্যসেবার মধ্য দিয়ে সাধুসঙ্গ শেষ হয়েছে। সাঁইজির ধাম ছেড়ে যেতে কষ্ট হলেও সাঁইজির চরণধুলি নিয়ে ধাম ছাড়ছেন সাধুভক্তরা। তবে কেউ কেউ সাঁইজির মায়ায় আবদ্ধ হয়ে থাকবেন আরো একদিন।
বাউল গবেষক ফকির হৃদয় শাহ বাংলানিউজকে জানান, সাঁইজির ধামে বছরে দুটি অনুষ্ঠানে নয়, পার্থিব জীবনে এই মর্মবাণী উপলব্ধি করতে হবে সবাইকে।
এদিকে সাধুসঙ্গ শেষ হলেও লালন একাডেমির আয়োজনে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর গ্রামীণ মেলা চলবে আরো একদিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০১৭
টিএ