বুধবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মিয়ানমার সীমান্তের ৪২নং পিলার এলাকা দিয়ে মরদেহটি বাংলাদেশে নিয়ে আসে রোহিঙ্গারা। পরে মরদেহটি কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।
নিহত নুর আহম্মদ আরাকানের ন্যান্সি এলাকার হাতিপাড়া এলাকার নবী হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী তাকে গুলি করে হত্যা করে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে স্থানীয় রোহিঙ্গারা সীমান্তের ৪২নং পিলারের পার্শ্ববর্তী হাতিপাড়া এলাকা দিয়ে মরদেহটি বাংলাদেশে নিয়ে আসে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বাবুল তঞ্চঙ্গ্যা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, সন্ধ্যায় ওই যুবকের মরদেহটি রেজু আমতলি সীমান্ত দিয়ে নিয়ে আসার পর কুতুপালংয়ে নিয়ে যায় রোহিঙ্গারা।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৭
জেডএস