রাষ্ট্রদূত বলেন, এর আগে ও সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত বিপুল জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এ সমস্যার ভয়াবহতা উপলব্দি করতে পারছি। সঙ্গত কারণেই ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে দীর্ঘস্থায়ী এ অবৈধ দখল ও দেশটির জনগণের মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করছি।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বাংলাদেশ গত তিন দশক ধরে রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলা করছে। এ সমস্যা সমাধানে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় আমরা নিরাপত্তা পরিষদের সম্মিলিত ও দৃঢ় পদক্ষেপ প্রত্যাশা করছি। নিরাপত্তা পরিষদ এসব দীর্ঘস্থায়ী সংকটের শান্তিপূর্ণ, ন্যায়সঙ্গত ও স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে ঐক্যমত প্রদর্শন করছে, যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যথায় দীর্ঘমেয়াদি এ সমস্যা আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে দেখা দেবে বলেও উন্মুক্ত আলোচনায় উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত।
বাংলাদেশ সময়: ০৬০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৭
পিআর/জেডএস