এদিকে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক জনি টাওয়ার থেকে জিনজিরা বাজার পর্যন্ত সড়কে কোমড় পানি জমে গেছে।
শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কে পানি জমে থাকায় পাশেই বিকল হয়ে পড়ে আছে বিভিন্ন যানবাহন।
জিনজিরা পি এম পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী আশা আক্তার বাংলানিউজকে বলে, মন্যু ব্যাপারির ঢাল থেকে স্কুলে যাচ্ছিলাম। হাউলি কবরস্থানের সামনে কোমড় পানি জমে থাকায় আর স্কুলে যেতে পারিনি।
কদমতলী থেকে কোনাখোলাগামী যাত্রী জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, এ রুটে নিয়মিত ভাড়া ২০ টাকা। অথচ সড়কে পানি জমে থাকায় সিএনজি অটোরিকশা চালককে ৪০ টাকা দিতে হয়েছে।
এ রুটে চলাচলকারী অটোরিকশা চালক আবুল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, পানি জমে থাকায় অটোরিকশা চালাতে সমস্যা হচ্ছে। অনেক অটোরিকশার ইঞ্জিনে পানি ঢুকে বন্ধ হয়ে গেছে তাই ভাড়া একটু বাড়িয়ে নিচ্ছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫১ ঘণ্টা, ২১ অক্টোবর, ২০১৭
আরএ