গ্রেপ্তাররা হলেন, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের কিশোরগঞ্জ প্রিন্সিপাল অফিসের ডিজিএম মীর আব্দুল লতিফ, সোনালী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সুপারিনটেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. সামছুদ্দোহা নাহাদ, সোনালী ব্যাংকের নোয়াখালীর চরবাটা শাখার সিনিয়র অফিসার জাকের উল্লাহ, সুবর্ণচর শাখার এসপিও ও ব্যবস্থাপক মো. মোশতাক আহম্মেদ সিদ্দিকী এবং ফেনী সদর উপজেলা কমপ্লেক্স শাখার এওজি গ্রেড-২ (ক্যাশ) এম. এ রহমান।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে বাংলানিউজকে এ খবর নিশ্চিত করেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, নোয়াখালীর জেলার মাইজদী এলাকা হতে নোয়াখালীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মশিউর রহমান আসামিদের গ্রেফতার করেছেন। ২০১৬ সালের ১৭ এপ্রিল নোয়াখালী জেলার সুধারাম থানায় সাতজনকে আসামি করে মামলা করে দুদক। এর মধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করলো দুদক।
দুদক সূত্রে আরও জানা যায়, গ্রাহক ও ব্যাংক কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশের মাধ্যমে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে মাছ রপ্তানি না করে ভুয়া কাগজপত্র ব্যাংকে দাখিল করে। যার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের নোয়াখালী শাখা থেকে বিল-ভাউচার তৈরি করে ঋণের নামে ১ কোটি ৯৭ লাখ ১৬ হাজার ৭০০ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৭
এসজে/এমজেএফ