মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) উদ্যানে এক সভায় এসব বিষয়ে সিন্ধান্ত হয়।
সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- জাতীয় উদ্যানের নানা প্রজাতির বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদ, বন্যাপ্রাণী পাখি, স্বরীসৃপ, উভচর প্রাণী রক্ষায় বনের ওপর অত্যাচার বন্ধে মানুষকে সচেতন করা, তাদেরকে বনের ওপর নির্ভশীলতা কমিয়ে আনা, বিকল্প কর্মসংস্থান, পাখি ও বন্যপ্রাণীর খাবার এবং পানি সংকট দূর করাসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়।
সভায় জানানো হয়, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানেই রয়েছে ২শ প্রজাতির নানা ধরনের পাখি। এসব পাখির খাবারের জন্য ফলজ গাছ লাগানো, বসবাসের জন্য উচুঁ গাছ সংরক্ষন করা হবে। বন্যপ্রাণী যেমন সজারু, বনরুই, চশমাপড়া হনুমান, মুখপোড়া হনুমান, উল্লুক, লজ্জাবতী বানর, কালো ভাল্লুক, সিংহ ও বানরের জন্য খাবার বাড়ানো এবং পানি সংকট দূর করা। এছাড়া বনের অভ্যন্তরে মানুষের অবাধ যাতায়াত বন্ধ, দলবেধে ট্রেইল হাইকিং এবং জ্বালানি সংগ্রহকারীদের বনের অভ্যন্তরে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান শামছুন্নাহার চৌধুরী, সহ-সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সদস্য সচিব মাহমুদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ প্রধান শিক্ষক সত্যেন্দ্র দেব, পিপলস ফোরাম সভাপতি শফিকুল ইসলাম আবুল, সহ-সভাপতি রাবেয়া খাতুন, শিক্ষক বশির আহমেদ, বিট কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান, ক্রেল কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, সিপিজি সদস্যসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।
বাংলাদেশ সময়: ০২৫৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১৭
বিএস