বুধবার (২৫ অক্টোবর) রাতে বাংলানিউজকে এ খবর নিশ্চিত করেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।
বাংলানিউজকে তিনি জানান, চাঁদপুরের তোফায়েল, চট্টগ্রামের মুহাম্মাদ নুরুল হুদা, ইমরান শাকিল ও হাবিবুর হাসানের কাছ থেকে সিগারেটগুলো জব্দ করা হয়েছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুল্ক গোয়েন্দারা ব্যাগেজ বেল্টসহ গ্রিন চ্যানেলে বিশেষ নজরদারি বজায় রাখে। যাত্রীরা বেল্ট থেকে লাগেজ সংগ্রহ করে স্ক্যানিং ফাঁকি দিয়ে গ্রিন চ্যানেল দ্রুত অতিক্রম করে চলে যাওয়ার সময় তাদের গতিরোধ করা হয়। এরপর কাস্টমস হলে বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে তাদের সাথে থাকা ১০টি লাগেজ খুলে আমদানি নিষিদ্ধ বিদেশি সিগারেটগুলো জব্দ করে। জব্দকৃত সিগারেটগুলো ব্ল্যাক, ৩০৩, মন্ড ও বেনসন কোম্পানির।
আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী সিগারেট প্যাকেটের গায়ে বাংলায় ধূমপানবিরোধী সতর্কীকরণ লেখা ব্যতীত বিদেশি সিগারেট আমদানি করা যায় না। সিগারেটের উপর উচ্চ শুল্ক (প্রায় ৪৫০ শতাংশ) পরিহারের জন্যই এসব সিগারেট আনা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জব্দকৃত সিগারেটের শুল্ককরসহ বাজার মূল্য প্রায় ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। জব্দকৃত সিগারেটের বিষয়ে শুল্ক আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১৭
এসজে/এমজেএফ