বুধবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মুন দয়াগঞ্জ এলাকার লিটন মিয়ার মেয়ে।
মুনের ছোট ভাই বাদশা বাংলানিউজকে জানান, তারা দয়াগঞ্জের করাতিটোলা লেনের ৪/সি নম্বর টিনসেডের নিজ বাড়িতে থাকেন। তার বাবা লিটন মিয়া তাদের ছেড়ে অনেক আগেই চলে গেছেন। মা শাহনাজ বেগমসহ তারা দুই ভাই-বোন এ বাসাতেই থাকেন।
তিনি আরও জানান, বিকেলে বাদশা ও তার মা নানীর বাসায় বেড়াতে যান। এরপর বাদশা বাসায় এসে ঘরের দরজা বন্ধ পায়। এসময় মুনকে ডাকাডাকি করেও ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় মুনকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউকে বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৫, ২০১৭
এজেডএস/এসআরএস