শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে মাদ্রাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অভিযোগ করে জানান, শিক্ষক ইমামের কাছে মাদ্রাসার ছাত্রীরা কৃষি বিষয়ে প্রাইভেট পড়তো।
যৌন হয়রানির শিকার ভুক্তভোগী ছাত্রীরা মাদ্রাসা সুপারের নিকট দুইবার লিখিত অভিযোগও করেছে। পরে মাদ্রাসা সুপার আতিকুর রহমান অভিযুক্ত শিক্ষক ইমামকে দুই দফায় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচারের দাবিতে দুপুরে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করে ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও স্থানীয়রা।
প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সৈয়দ আবুল কাশেম বাংলানিউজকে জানান, অভিযুক্ত শিক্ষক বিভিন্ন সময় ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করতো বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তে শিক্ষক ইমামকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন জানান, অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করা হয়েছে। এখন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৭
আরআইএস/