শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম রিজেন্ট বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়ো টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জিয়াউল আমিনকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির পুনর্গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে যশোর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের একজন করে প্রতিনিধি, যবিপ্রবি রিজেন্ট বোর্ডের প্রতিনিধি হিসেবে ড. ওমর ফারুককে রাখা হয়েছে এবং কমিটির সদস্য-সচিব করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর কামরুল ইসলাম।
পুনর্গঠিত কমিটিকে আগামী চারসপ্তাহের মধ্যে গত ৫ অক্টোবর রাতে ক্যাম্পাসে ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন, দায়ীদের চিহ্নিত এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সেজন্য সুপারিশ করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
সভায় সেশনজট দূর করতে ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুমোদন করা হয় বলেও জানিয়েছে সূত্র।
যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ আবুল হোসেন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৫ আসনের সংসদ সদস্য স্বপন ভট্টাচার্য্য, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার এম বজলুল করিম চৌধুরী, যশোর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবীর, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুর রশীদ, যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল আলীম, যবিপ্রবির জীব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ, ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মো. ওমর ফারুক, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. এ এস এম মুজাহিদুল হক, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন, সরকারি এম এম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান, যশোর সরকারি সিটি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবু তোরাব মোহাম্মদ হাসান এবং যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৭
এমএ