বৃহস্পতিবার (০২ নভেম্বর) চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার আলী আহমেদ মিয়া বহুমুখী কলেজে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এখনো ত্রাণ তৎপরতা ও পুনর্বাসন কাজ অব্যাহত রয়েছে।
তার্কিশ আন্তর্জাতিক সহায়তা ও সমন্বয় সংস্থার (টিকা) সমন্বয়কারী আহমেদ রেফিক ছেটিংকায়া, উপ সমন্বয়কারী শেরিফ ইউতুর্ক, আলোকিত বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখার হোসেন, জেলা প্রশাসক আব্দুস সবুর মণ্ডল, পুলিশ সুপার শামসুন নাহার, চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওচমান পাটোয়ারী, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র নাসির উদ্দিন ভূইঁয়াসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১০ হাজার পরিবারের জন্য ৩০০ মেট্রিক টন ত্রাণ পাঠিয়েছে তুরস্ক। টিকা’র মাধ্যমে এসব ত্রাণ পাঠিয়েছে তারা। তাদের পাঠানো ১০ হাজার প্যাকেটের প্রতিটিতে ২০ কেজি করে চাল, পাঁচ কেজি করে ডাল, দুই লিটার করে তেল, দুই কেজি করে চিনি এবং এক কেজি করে লবন রয়েছে।
৩০০ মেট্রিক টন ত্রাণের মধ্যে লালমনিরহাটে ৯০ টন, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, জামালপুর, গাইবান্দা ও মানিকগঞ্জে ৩০ টন করে এবং চাঁদপুরে ৬০ টন ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ০২, ২০১৭
টিএ/এসআই