শুক্রবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা জেলা সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ঐক্য পরিষদ আয়োজিত এক মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।
সংগঠনের আহ্বায়ক আজিজুল হক মুক্তারের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- সংগঠনটির সদস্য সচিব সাখাওয়াত হোসেন দুলাল, মনিরুজ্জামান, জাকির হোসেন, মো. মনোয়ার প্রমুখ।
আজিজুল হক মুক্তা বলেন, ২০১৩ সালের ১৩ মার্চ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় লিভ টু আপিল ২০০৬/১০১২ প্রত্যাহার সাপেক্ষে বিআরটিএ’র চেয়ারম্যানকে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে ৫ হাজার অটোরিকশা, চালকদের মাঝে বিতরণের নির্দেশ দেন মন্ত্রী। কিন্তু পাঁচ বছর অতিবাহিত হলেও সেই নির্দেশনা বাস্তবায়িত হয়নি।
এ সময় তিনি আট দফা দাবির বাস্তবায়নে প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
দাবিগুলো হলো- অবিলম্বের ৫ হাজার সিএনজি বিতরণ, উবার ও পাঠাওয়ের মতো ‘অবৈধ’ অ্যাপসে যান চলাচল বন্ধ করা, পরিবহন আইন-২০১৭ থেকে শ্রমিক স্বার্থবিরোধী সব ধারা ও উপ-ধারা বাতিলকরণ, পেশাজীবী ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নকালে ব্যবহারিক পরীক্ষা বন্ধ এবং সহজ শর্তে নতুন লাইসেন্স দেওয়া, ঢাকা মহানগরীতে পার্কিং ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত ‘নো-পার্কিং’ মামলা না দেওয়া, ট্রাফিক সার্জেন্ট দ্বারা অহেতুক হয়রানি-অর্থবাণিজ্য বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া, চালকদের নিয়োগপত্র প্রদান ও ঢাকা জেলার রেজিস্ট্রেশনধারী সিএনজিকে ঢাকার সর্বত্র অবাধে চলাচল করার সুযোগ সৃষ্টি করা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৩, ২০১৭
ইইউডি/জিপি
