রোববার (৫ নভেম্বর) দুপুরে তার বাল্যবিয়ে ভেঙে দেন স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাশেদ হোসেন।
জানা গেছে, উপজেলার পয়ারি ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই দিনমজুর আব্দুল জলিলের বাড়ি।
এ খবর পেয়ে সকাল ১১টার দিকে সেখানে হাজির হন স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাশেদ হোসেন। পরে তিনি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে আলাপ করে বিয়ে ভেঙে দেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাশেদ হোসেন জানান, ওই কিশোরীকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মফিদুল ইসলামের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।
বাল্যবিয়ে মুক্ত উপজেলা হিসেবে ফুলপুরকে গড়ে তুলতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪১ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৭
এমএএএম/আরআর