সোমবার (৫ মার্চ) সকাল থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়। এতে প্রতিদিন জেলার অন্তত ৭৬ হাজার ৬৪৯ জন উপকারভোগী ১০ টাকা দরে জনপ্রতি ৩০ কেজি করে চাল ক্রয়ের সুযোগ পাবেন।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন নাটোর শহর এলাকায় নির্ধারিত ডিলারের মাধ্যমে পাঁচ টন করে চাল বিক্রি করা হবে। এতে প্রতিদিন শহরের অন্তত ১০০০ জন জনগোষ্ঠি উপকার ভোগ করবেন। এছাড়া ১৭ টাকা কেজি দরে আটা বিক্রির কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে।
নাটোর শহরের নীচাবাজার এলাকায় খাদ্য বিভাগের ডিলার হাফিজ গাফফার বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকেই মানুষ লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে চাল কিনছেন। প্রতিজন ৩০ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ পাঁচ কেজি করে চাল কিনতে পারছেন। চাল সংগ্রহের লাইনে পুরুষের চেয়ে মহিলাদের লাইন দীর্ঘ।
নাটোর জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মনিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে চাল ও আটার উর্ধ্বমুখী দরের প্রবণতা রোধে সরকারের এই পদক্ষেপ অনেকটা প্রভাব ফেলবে। সুষ্ঠুভাবে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য মনিটরিং টিম তৎপর রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৮ ঘণ্টা, মার্চ ৫, ২০১৮
এনটি