বৃহস্পতিবার (০৮ মার্চ) বিকেল ৩টায় শহীদ জননী জাহানারা ইমামের কবরের পাশে সমাহিত করা হয় আজীবন সংগ্রামী লড়াকু এই নারীকে।
সমাহিত করার সময় প্রিয়ভাষিণীর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বড় ছেলে কারু তিতাস, ছোট ছেলে কাজী মহম্মদ শাকের (তূর্য্য), মেয়ে ফুলেশ্বরী প্রিয়নন্দিনী, রত্নেশ্বরী প্রিয়দর্শিনীসহ নিকট আত্মীয়-স্বজন ও বিপুলসংখ্যক গুণগ্রাহী।
এদিন বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গার্ড অব অনার দেওয়ার পর সর্বস্তরের মানুষ তার মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলের পক্ষ থেকে কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পরিচালনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এদিন শহীদ মিনার চত্বরে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন হাজারো মানুষ।
গত মঙ্গলবার (৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এই মহীয়ষী নারী।
ঢাবি মসজিদে প্রিয়ভাষিণীর জানাজা সম্পন্ন
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৮
এসএ/এমজেএফ