সোমবার (১২ মার্চ) দুপুরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ রাজস্ব সার্কেল মো. ইমরুল হাসান ওই সরকারি জমি শনাক্ত করেন। পরে মাঠের চারদিকে নিশানা লাগিয়ে সীমানা নির্ধারণ করে দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিতি ছিলেন তেঘরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জজ মিয়া ও ইউপি সদস্য মো. খায়রুল ইসলাম।
মোহাম্মদ জজ মিয়া বলেন, বাঘৈর এলাকায় এ খেলার মাঠটি শত বছরের পুরনো। আমরা ছোট বেলা থেকে এ মাঠে খেলাধুলা করেছি। পর্যায়ক্রমে খেলার মাঠের আশপাশের সরকারি জমি বেদখল হয়ে গেছে। মাঠ বড় করতে হলে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করতে হবে। মাঠের অভাবে বাঘৈর এলাকার যুবকরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইমরুল হাসান বলেন, খেলার মাঠের কোনো বিকল্প নেই। সরকারি জমি আমরা শনাক্ত করেছি। এটাকে খেলার মাঠ করতে হলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সহযোগিতার প্রয়োজন।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহে এলিদ মোহাম্মদ মাইনুল আমীন বলেন, কেরানীগঞ্জে সরকারি জমি যারা দখল করে রেখেছে, তাদের কোনোভাবে ছাড় নেই। গ্রামে গ্রামে খেলার মাঠ প্রয়োজন। সে মাঠের জমি যদি কেউ দখল করে নেয় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৮
আরবি/