শনিবার (১৭ মার্চ) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশি মেডিকেল টিমের সদস্য ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সোহেল মাহমুদ।
ইউএস-বাংলার ডিরেক্টর উইং কমান্ডার মূসা বাংলানিউজকে জানান, হাসিকে তার বাবা মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর সিঙ্গাপুর নিয়ে যাচ্ছেন।
ইমরানা কবীর হাসি রুয়েটের সহকারী অধ্যাপক।
নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত ১০ বাংলাদেশির মধ্যে সাতজনকে কাঠমান্ডু ছাড়ার অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে মো. রেজওয়ানুল হককে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নিয়ে গেছেন তার বাবা মো. মোজাম্মেল হক।
গত বৃহস্পতিবার (১৫ মার্চ) আহত যাত্রী শাহরিন আহমেদ, শুক্রবার (১৬ মার্চ ) মেহেদী হাসান, কামরুন্নাহার স্বর্ণা ও আলমুন নাহার অ্যানি এবং শনিবার (১৭ মার্চ ) শেখ রাশেদ রুবায়েত ঢাকায় ফিরেছেন। তারা সবাই ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন।
ইমরানা কবীর হাসি নেপাল ছেড়ে যাওয়ার পর বর্তমানে কাঠমান্ডু মেডিকেল কলেজে আহত তিন বাংলাদেশি চিকিৎসাধীন আছেন।
গত ১২ মার্চ ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয় ফ্লাইট বিএস২১১। এতে প্লেনের ৭১ আরোহীর মধ্যে ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ফ্লাইটটির পাইলট, কো-পাইলট, ক্রুসহ ২৬ বাংলাদেশি আরোহী রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০০৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৮/আপডেট: ০১১৩ ঘণ্টা
আরএ