সোমবার (১৯ মার্চ) দুপুরে ডিএনসিসি মিলনায়তনে ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. ওসমান গণির সভাপতিত্বে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় একটি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
এতে জানানো হয়, দুই সিটির ৯৩টি ওয়ার্ডে দুই হাজার বাসায় জরিপ করে উত্তরের ৪১টি ও দক্ষিণের ৫৯টি পয়েন্টে মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে উত্তর সিটির ১১টি পয়েন্টেই বেশি লার্ভা।
জরিপ প্রতিবেদনে মশক নিধনে কতগুলো প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবগুলো হলো- পরিবেশ অক্ষুন্ন রেখে মশক নিয়ন্ত্রণের সর্বোত্তম পন্থা সোর্স রিডাকশন করা। খাল-নর্দমার স্বাভাবিক পানি প্রবাহ বজায় রাখা এবং জলাশয়-ডোবা পরিস্কার রাখা। এজন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা রাজউক ওয়াসাকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। নির্বাচিত স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে ড্রেন-নালার ওপরে অস্থায়ী অবৈধ দোকান ও স্থাপনাসমূহ উচ্ছেদ করতে হবে। এছাড়াও বর্জ্য ও প্রকৌশল বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সিটি করপোরেশনের নির্মাণাধীন নর্দামা পরিস্কার করে পানির প্রবাহ সচল রাখতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ওসমান গনি বলেন, আমাদের জনবল কম। তারপরও যে জনবল ও যন্ত্রপাতি আছে তা দিয়ে জনগণের সেবা করার চেষ্টা করে যাবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র-২ জামাল মোস্তফা, প্যানেল মেয়র-৩ আলেয়া সরোয়ার ডেইজী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেসবাহুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাকির হাসান, মশক নিয়ন্ত্রণ স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. জিনাত আলী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
এমএইচ/এসআরএস