মঙ্গলবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের ফরিদপুর ঘাট থেকে নিহতের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে তার স্বজনরা।
আলআমিন উপজেলার কালেরপাড়া ইউনিয়নের হেউটনগর গ্রামের কোদলাপাড়া এলাকার আব্দুল আলিমের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, কোরবানি ঈদের ছুটিতে আল আমিন তার মা-বাবার সঙ্গে হেউটনগর গ্রামে নিজ বাড়িতে আসে। সেখান থেকে আলআমিন তার নানা উপজেলার ফরিদপুর গ্রামে চঞ্চল ইসলামের বাড়ি বেড়াতে যায়। গত ২৮ আগস্ট দুপুরের দিকে নানার বাড়ির পাশে বাঙালি নদীর পাড়ে খেলা করতে গিয়ে অসাবধানতাবশত নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয় আলআমিন।
ধুনট ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে ২৯ আগস্ট সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের লিডার রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সাত সদস্যর একটি ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেন। ওইদিন বিকেল নাগাদ শিশুটির সন্ধান না পেয়ে উদ্ধার অভিযান বন্ধ ঘোষণা করেন তারা।
এদিকে শিশুটি বাঙালি নদীতে পড়ে যেখানে নিখোঁজ হয়েছিল সেখান থেকে মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে পরিবারের লোকজন তার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৪, ২০১৮
এমবিএইচ/এএটি