রোববার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মামলায় দুজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। মামলায় গ্রেফতারকৃতরা হলেন- আব্দুল কাদের (৫৪) ও ইসমাইল হোসেন (৪০)।
শনিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুস শফিউল আলম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় আসামিরা হলেন- বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান রোজেল, ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি খন্দকার মনিরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, রানা মজিদ, সরদার আলম, আকরাম প্রধান, আবুল কালাম আজাদ, জাকির হোসেন, মাসুদুর রহমান মাসুদ, আনোয়ার হোসেন, তরিকুল ইসলাম তারেক, পরান, জীবন, জাকির, শহীদুল ইসলাম, হাফিজুল ইসলাম হাফিজ, মিরাজুল ইসলাম, আসলাম দেওয়ান, রহিম, আক্কাস মিয়া, কামাল, জয়নাল আবেদীন, শহিদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান শাহীন, সেলিম মিয়া, জাহাঙ্গীর, সেলিম সরদার, ছানোয়ার হোসেন, আলমগীর হোসেন, মোখলেছুর রহমান, ওমর আলী, মঈনুল হোসেন রতন, সফি দেওয়ান, মোহাম্মদ হোসেন, সিরাজ মাদবর, সাইদুল মিয়া, দেলোয়ার হোসেন, সৈকত হোসেন, সোহেল আব্দুল্লাহ, শাহীন মুন্সী, হাফিজুল ইসলাম, জাকির হোসেন, শফিউল সরদার খোকন, শাহ আলমসহ অজ্ঞাত ৭৩ জন।
মামলায় অভিযোগ আনা হয়, শনিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ফতুল্লা থানার জামতলা ঈদগাহ মাঠের পশ্চিম দিকে ১০০/১২০জন নেতাকর্মী বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র-সস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্যে সজ্জিত হয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনায় জড়ো হয়েছিল। সেখান থেকে পুলিশ দুজনকে গ্রেফতার ও তাদের কাছ থেকে ৫টি ককটেল, ১৮ পিচ লোহার রড ও ১৯টি বাঁশের লাঠি উদ্ধার করে।
এর আগে শুক্রবার (৭ সেপ্টেম্বর) ফতুল্লা থানায় নাশকতার অভিযোগে জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক মামুন মাহমুদসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) কাজী এনামুল হক বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ২৫ জনকে আসামি করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০১১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৮
এএইচ