রোববার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল চৌধুরীপাড়া বি ব্লকের ৩৮৯/বি নম্বর বাসায় গলায় ফাঁস দেন তিনি। পরিবারের লোকজন দেখতে পেয়ে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে রাত ৮টায় মৃত ঘোষণা করেন।
সারিকা যশোর সদর উপজেলার ভেজপাড়া গ্রামের নুরুল আমিরের মেয়ে। বাবা-মা ও তিন বোন মিলে খিলগাঁওয়ের ওই বাসার পাঁচ তলায় ভাড়া থাকতেন।
বাবা নুরুল আমিন বাংলানিউজকে জানান, ঢাবির মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন মেয়ে সারিকা। বিকেলে মেয়ে ও তিনি বাসায় ছিলেন। এ সময় পাশের রুমে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেন সারিকা। দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে খিদমা হাসপাতালে পরে ঢামেকে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সারিকার বড়বোন সুমাইয়া বলেন, প্রেম সংক্রান্ত কোনো কারণে সারিকা গলায় ফাঁস দিয়েছে বলে আমাদের ধারণা।
রামপুরার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রলয় কুমার সাহা বাংলানিউজকে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৮
এজেডএস/এসআরএস