অনুষ্ঠানটি সফল করতে শনিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম ওয়াই ব্রিজ পরিদর্শন করেন। পরে নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
সেতুটি উদ্বোধনকে ঘিরে চলছে সাজ সাজ রব। রং, লাইটিং, পতাকা বিভিন্ন রঙের পতাকায় সেজেছে সেতুটি। উদ্বোধনের পর থেকে সবার জন্য উন্মুক্ত হবে দেশের প্রথম দৃষ্টিনন্দন এই সেতুটি। এটি চালু হলে বদলে যাবে বাঞ্ছারামপুর, হোমনা ও মুরাদনগর উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) তত্বাবধানে ২০১১ সালের ১৬ জুন নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৭৭১ দশমিক ২০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৮ দশমিক ১০ মিটার প্রস্থের সেতুর নির্মাণ কাজ ২০১৭ সালের জুন মাসে শেষ হয়। সেতুটিতে ২৫টি পিলার, ২৪টি স্প্যান দৃষ্টিনন্দন রয়েছে। এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৯৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। তিতাস নদীর ওপর এ সেতু চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের বিকল্প পথ হিসেবেও কুমিল্লা দিয়ে তা ব্যবহৃত হবে বলে জানায় এলজিইডি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ বাঞ্ছারামপুর আসনের সংসদ সদস্য এবি তাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় দুই হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সম্মানার্থে এলাকাবাসীর দাবিতে ওয়াই সেতুর নাম ‘শেখ হাসিনা তিতাস সেতু’ নামে নামকরণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৮
জিপি