মঙ্গলবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নেওয়া পথে তিনি মারা যান।
বৃষ্টি ওই উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের পশ্চিম হরিণচড়া চাকধাপাড়া এলাকার সচিন চন্দ্র রায়ের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পরিবারের সবার অজান্তে ঘরে রাখা কীটনাশক পান করে বৃষ্টি। বিষয়টি বুঝতে পেরে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন। মঙ্গলবার সকালে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে বৃষ্টি মারা যান।
ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকছেদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি)মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
লাদেশ সময়: ২০১৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১৮
এসআরএস