বুধবার (৩ অক্টোবর) সকালে তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দু’জনকে মৃত ঘোষণা করেন।
ইমনের সহকর্মী মো. রিপন বাংলানিউজকে জানান, গুলশান-২ নম্বরের ১০০ নম্বর রোডের ৩১ নম্বর নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করছিলেন ইমন।
মাগুরা সদর উপজেলার জর্দাপাড়া গ্রামের সোলাইমানের ছেলে ইমন ওই নির্মাণাধীন ভবনেই থাকছিলেন।
এদিকে সুমনের স্ত্রী নন্দিতা রায় বাংলানিউজকে জানান, তারা মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের ৮/৯ নম্বর বাসায় ভাড়ায় থাকেন। পেশায় সিএনজি ব্যবসায়ী সুমন রাজবাড়ী সদর উপজেলার ননী গোপাল বিশ্বাসের ছেলে।
আগের রাতে অনেক দেরি করে বাসায় ফেরেন সুমন। ঘরে ফিরে তিনি একাই ঘুমিয়ে পড়েন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে স্ত্রী নন্দিতা বাথরুমে যাওয়ার জন্য ঘুম থেকে উঠলে পাশের রুমে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলতে দেখা যা সুমনকে। তখন তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক সকাল ৮টায় সুমনকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, মরদেহ দু’টি মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১১ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১৮
এজেডএস/এইচএ/