আটক দস্যুরা হলেন- হাতেম (৪৮), মনিরুল ইসলাম (৩৫), শাহাদাত (৩৮), মোসলেহউদ্দিন (৪৫), ছাদেক (৪৯), নুরুউদ্দিন (৪০), আবুল হোসেন (৪৫), মফিজুল ইসলাম (৪৬), রফিজুল ইসলাম (৭৭), ইসমাইল (৪২), নুর ইসলাম ( ৪৫) ও রহিম (১৯)।
এদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার ৩ নম্বর চরগোড়া কাঁচা ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে।
হামলার শিকার ট্রলারের মাঝি লিটন জানান, মঙ্গলবার রাতে মেঘনায় তারা মাছ শিকার করছিলেন। এ সময় দুই ট্রলারে করে একদল দস্যু এসে তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় জেলেরা চিৎকার শুরু করলে দস্যুরা পিছু হটে যায়। একপর্যায়ে মেঘনায় মাছ শিকারে থাকা রাসেদ মাঝি, হেজু মাঝি, লিটন-২, ইব্রাহীম মাঝিসহ কমপক্ষে ১৫ ট্রলার একত্রিত হয়ে দস্যুদের ধাওয়া করে। পরে দস্যুদের একটি ট্রলার ঘিরে ফেলে ১২ দস্যুকে আটক করা হয়। এ সময় দস্যুবাহিনী দেশীয় অস্ত্র নদীতে ফেলে দেয়। তবে দস্যুদের অপর ট্রলারটি পালিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে কোস্টগার্ড ও পুলিশ আটক দস্যুদের নিয়ে যায়।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফোরকান আলী জানান, আটক দস্যুদের কাছ থেকে একটি বগি দা ও ছুরি উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতি চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১৮
আরএ