শিশুটি স্থানীয় চরমার্টিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী। আর অভিযুক্ত হারুন একই গ্রামের সেকান্তর আলীর ছেলে, ওই ছাত্রীর চাচাতো ভাই।
মঙ্গলবার (০৯ অক্টোবর) দুপুর পর্যন্ত ওই ছাত্রীর জ্ঞান ফিরেনি। এরআগে সোমবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার চরমার্টিন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ছাত্রীর মা বাংলানিউজকে জানান, ঘটনার সময় সোমবার বিকেলে বাড়িতে মেহমান আসে। এসময় পরিবারের সবাই তাদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। এ সুযোগে হারুন তার শিশু মেয়েকে পাশের রান্না ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে অচেতন অবস্থায় রেখে পালিয়ে যায়। পরে সন্ধ্যার দিকে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন জানান, রক্তাক্ত অবস্থায় এক শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় তাকে যৌন নির্যাতনের আলামত পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। চিকিৎসা চলছে।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) আলমগীর হোসেন বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেফতারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৯, ২০১৮
এসআর/ওএইচ/