শনিবার (১৩ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। পরে টাকাগুলো প্রথমে ১০টি বস্তায় ভরা হয়।
কিশোরগঞ্জ কালেক্টরেটের সিনিয়র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু তাহের মোহাম্মদ সাঈদ বাংলানিউজকে জানান, তিন মাস পরপর মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এবার তিন মাস ছয়দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। পরে টাকাগুলো গুনে নগদ ১ কোটি ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৬৮৫ টাকা পাওয়া যায়।
তিনি আরো জানান, এই মসজিদের দানবাক্স যখন খোলা হয়, তখন সাধারণত এক কোটি টাকার কাছাকাছি পাওয়া যায়। এবার ১ কোটি টাকার উপরে পাওয়া গেছে। টাকাগুলো রূপালী ব্যাংকে জমা রাখা হয়েছে। আর যে স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে তা আগের স্বর্ণালঙ্কারের সঙ্গে যোগ করে সিন্দুকে রেখে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও দানে পাওয়া গবাদিপশু ছাগল, হাঁস-মুরগি প্রতি সপ্তাহেই নির্ধারিত দিনে নিলামে বিক্রি করা হয়।
সর্বশেষ ৭ জুলাই এই মসজিদের দানবাক্স খুলে ৮৮ লাখ ২৯ হাজার ১৭ টাকা টাকা পাওয়া যায়।
**পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ৮৮ লাখ টাকা
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৩, ২০১৮
এনটি