মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সবুজবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) দিনগত রাতে মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই নারীর স্বামীর নাম পলাশ।
তিনি আরও জানান, সবুজবাগের পূর্ব মাদারটেক এলাকায় একটি বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকতেন তারা। পলাশের দ্বিতীয় স্ত্রী হলেন হামিদা। তার চার বছরের একটি মেয়ে আছে।
নিহতের মেয়ে ও প্রতিবেশীদের কাছে আমরা জানতে পেরেছি। ঘটনার সময় স্বামীর সঙ্গে তার এক বন্ধ ছিলেন। বন্ধু আর স্বামী মিলে তাকে হত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। পরে তারাই আবার হামিদাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে পালিয়ে যায়।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলেও জানান ওসি মাহবুব আলম।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯
এজেডএস/এএটি