মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে শিল্পকলা একাডেমিতে একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বরিশাল থেকে অভিযোগ বেশি পাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমরা এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে নিয়েছি। এটা আমরা এডিট করিনি পর্যন্ত। তাদের কাছ থেকে যেটা পেয়েছি, সেটা প্রকাশ করেছি। অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বলছি, এই তালিকা আমরা করিনি। তাদের দাবি ছিল তাই প্রকাশ করেছি। তবে কাজ না করেও এই দায়দায়িত্ব আমি গ্রহণ করলাম। এরপরও যদি এটার ওপরে নারাজ থাকেন, তাহলে আদালতে যেতে পারেন।
মন্ত্রী বলেন, এর আগেও বলেছি, এখনও বলছি, এটার বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব। অবশ্যই নেব। কাউকে অন্যায়ভাবে কোনো ব্যাপারে দোষের জায়গায় নেওয়াটা শোভনীয় নয়। আর আমার তো কারও প্রতি ব্যক্তিগতভাবে শত্রুতাও নেই। এমনকি আমার পরিচিতও না। আমরা এটা ইচ্ছা করে করিনি।
এর আগে রোববার (১৫ ডিসেম্বর) ১০ হাজার ৭৮৯ জন রাজাকারের তালিকা প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এই তালিকায় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের নাম রয়েছে বলে অভিযোগ আসছে। এতে হতাশার পাশাপাশি ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেকে। তুমুল সমালোচনায়ও পড়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯
টিএ