ফুটপাতের পুরনো কাপড়ের দোকানে কথা হয় ক্রেতা রবিউলের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে জানান, কয়েকদিন ধরে ঠাণ্ডা অনেকটাই বেড়ে গেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একই দিন দুপুর ১২টায় রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৭ এবং বিকেল ৩টায় সর্বচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
এদিকে, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই এ জেলায় সূর্যের দেখা মেলেনি। কনকনে শীতের সঙ্গে হিমালয় কাছে হওয়ায় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়ে গেছে।
ফলে চরম দুর্ভোগের কবলে পড়েছে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি জেলার ছিন্নমূল আর খেটে খাওয়া মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছে তাদের। এদিকে ঠাণ্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুসহ বয়স্করা।
চলতি মৌসুমে এ পর্যন্ত সরকারি কিংবা বেসরকারি উদ্যোগে যে পরিমাণ শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী মানুষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
আরএ