স্টিয়ারিং কমিটি এবং অর্গানাইজিং কমিটি সার্বিক প্রস্তুতি তত্ত্বাবধান ও পর্যালোচনা করছে। গোটা বিশ্ববিদ্যালয় এখন উৎসবমুখর।
খুবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এসএম আতিয়ার রহমান বাংলানিউজকে বলেন, রাষ্ট্রপতি ও শিক্ষামন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে খুবিতে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। গোটা ক্যাম্পাসজুড়ে বইছে সাজ সাজ রব। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
খুবি সূত্রে জানা গেছে, সমাবর্তনের মূল অনুষ্ঠানের পূর্বে ওই দিন দুপুর ২টা ৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের অদূরে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ‘কালজয়ী মুজিব’ উদ্বোধন করবেন।
সমাবর্তনের মূল অনুষ্ঠানসূচির মধ্যে রয়েছে- দুপুর আড়াইটায় সমাবর্তন-শোভাযাত্রাসহ চ্যান্সেলরের অনুষ্ঠানস্থলে আগমন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, ২টা ৩৪ মিনিটে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ, ২টা ৪০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর কর্তৃক সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা, ২টা ৪১ মিনিটে ট্রেজারারের স্বাগত বক্তব্য, ২টা ৪৪ মিনিটে চ্যান্সেলর কর্তৃক ডিগ্রি ও স্বর্ণপদক প্রদান, ২টা ৫২ মিনিটে ভাইস-চ্যান্সেলরের বক্তব্য, ২টা ৫৭ মিনিটে বিশেষ অতিথি প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহর বক্তব্য।
বিকেল ৩টা ২ মিনিটে সমাবর্তন বক্তা প্রফেসর ড. অনুপম সেনের বক্তব্য, ৩টা ৯ মিনিটে বিশেষ অতিথি ডা. দীপু মনির বক্তব্য, ৩টা ১৪ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর মো. আবদুল হামিদের ভাষণ, ৩টা ২৭ মিনিটে ক্রেস্ট বিনিময়, ৩টা ২৮ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর কর্তৃক সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা, ৩টা ২৯ মিনিটে জাতীয় সঙ্গীত এবং ৩টা ৩০ মিনিটে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের প্রস্থান।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৯
এমআরএম/এসএ