শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা পাওয়া যায়নি।
ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় কমছে না শীতের তীব্রতা। দিনের তাপমাত্রা কিছুটা সহনীয় হলেও হ্রাস পাচ্ছে রাতের তাপমাত্রা। শীতল বাতাস বাড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের ভোগান্তি। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছে এসব মানুষদের।
এছাড়া প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। সড়কেও যানবাহন ও লোকজনের উপস্থিতি তুলনামূলক কম দেখা গেছে। রাস্তায় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক সামাদুল হক জানান, পরপর তিন দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তবে ধীরে ধীরে তাপমাত্রার পারদ বাড়ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৯
আরএ