পৌষের এ বৃষ্টিতে শীত ও কুয়াশা আরো বেড়ে যাওয়ায় শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। দুপুর নাগাদ সূর্যের মুখ কিছুটা দেখা দিলেও তাতে ছিল না তেমন তেজ।
শীতে বিপর্যস্ত হতদরিদ্র মানুষের মাঝে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হচ্ছে। কিন্তু তা চহিদার তুলনায় অপ্রতুল।
এদিকে শীত নামার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা। বাড়তি রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা। তবে আতঙ্কিত না হয়ে শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে সর্তকতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৯ ঘণ্টা, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯
এডি/এইচজে