রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান।
ডিজিটাল সেবায় রূপান্তরিত চারটি সেবা হলো- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে বিদেশি শিল্পী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বা সাংস্কৃতিক দলের অংশগ্রহণের অনুমতি; গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর থেকে সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের সদস্য ফরম সংগ্রহ; শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিদর্শনের জন্য ছাত্র-ছাত্রী, প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনগুলোর আবেদন এবং প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রত্নতত্ত্ব সাইটে শ্যুটিং করার আবেদন। এর ফলে এসব সেবা প্রাপ্তির জন্য প্যাড বা সাদা কাগজে আবেদনের পরিবর্তে সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু উপরোক্ত চারটি সেবা নয়, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে অবস্থিত লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনে দর্শনার্থী প্রবেশের ক্ষেত্রেও অনলাইন সেবা তথা ই-টিকেটিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এসব ডিজিটাল সেবা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সেবা ও সার্বিক কার্যক্রম আগের চেয়ে আরও বেগবান ও গতিশীল হবে।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের মূল রূপকার। তার নেতৃত্বে ২০২১ সালের আগেই আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।
তিনি আরও বলেন, তথ্য ও সংস্কৃতির সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। অতীতে দু'টি মন্ত্রণালয় একই মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ছিল। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এ ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাই।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০
জিসিজি/এএ