সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ফেনী শহরের কুমিল্লা বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ ও ভুক্তভোগী সূত্র জানায়, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সকালে জাহিদুল আলম ইট আনতে সৌদিয়া ব্রিকসে এজহারুল হক খোন্দকারকে পাঠান।
পরে আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার সময় জাহিদ ও এজহারুলকে মারধর করে মোটরসাইকেলটি রেখে দেয়। পরে খবর পেয়ে ছনুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান করিম উল্লাহ বি কম লোক পাঠিয়ে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করেন।
হামলার ঘটনায় এজহারুল হক খোন্দকার বাদী হয়ে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ফেনী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলায় সোমবার দুপুরে উপ-পরিদর্শক (এসআই) শহীদ বিশ্বাস তাকে গ্রেফতার করেন।
জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৭ অক্টোবর ৫০ হাজার ইট কিনতে সৌদিয়া ব্রিকস মালিক মো. নুরুন্নবী ও আবদুল আউয়ালকে অগ্রিম ৪ লাখ টাকা পরিশোধ করেন উত্তর ধলিয়া গ্রামের সামছুল হক খোন্দকারের ছেলে মো. এজাহারুল হক খোন্দকার। বিভিন্ন সময় ইট দেওয়ার কথা বলে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
স্থানীয়রা জানান, নুরুন্নবী ও আউয়াল ইট দেওয়ার কথা বলে এভাবে অনেকের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে প্রতারণা করছেন। ইট না পেয়ে অগ্রিম দেয়া টাকা ফেরত চাইলে তারা পাওনাদারদের ওপর হামলা, এমনকি নানাভাবে হয়রানির হুমকি দেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২০
এসএইচডি/আরবি/